এম.এ.সালাম রানা, নরসিংদী :নরসিংদীর মাধবদীতে এক বিধবা নারী( ৪০)কে গনধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গনধর্ষণের পরে ওই নারী উলঙ্গ ছবি তুলে তা ফেইসবুকে ছেড়ে দেয়। নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদী থানাধীন পাইকারচর ইউনিয়নের চরভাসানিয়া গ্রামের গত ১০ জানুয়ারি এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এব্যাপারে থানা অভিযোগ করার পরেও কোন প্রতিকার না পেয়ে ধর্ষিতা নারী রবিবার স্থানীয় সাংবাদিকদের স্মরণাপন্ন হয়।
ভিকটিম জানায়, ‘গত ১০ জানুয়ারি সন্ধ্যায় আমি আমার মেয়ের বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হলে পেছন থেকে আমার মুখ চেপে পাশের একটি টিলায় নিয়ে গিয়ে হাত পা বেধে গলায় ছুরি ধরে আমাকে জাকির, এমরান,বাছেদ,বসু জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এসময় তারা আমাকে উলঙ্গ করে ছবি তুলে, তখন আমি তাদের কাছে জীবন ভিক্ষা চাইলে তারা বলে এ ঘটনা যদি কাউকে বলিস তাহলে তোর ছবি ফেইসবুকে ছেড়ে দেব। আমি তাদের না করলে তখন তারা আমার কাছে ১৫ হাজার টাকা দাবি করে। আমি মান ইজ্জতের ভয়ে টাকা দিতে রাজি হই এবং পরদিন তাদেরকে টাকা দিয়ে দেই কিন্ত তারা আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমার ছবি ফেজবুকে ছেড়ে দেয়। আমি এ ঘটনায় প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার দাবি করছি।’
এব্যাপারে মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘এমন কোন অভিযোগে বিষয়ে আমার জানা নাই। তেমনটা হলে তো আমাকে জানানো হতো।’
ভিকটিম জানায়, ‘গত ১০ জানুয়ারি সন্ধ্যায় আমি আমার মেয়ের বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হলে পেছন থেকে আমার মুখ চেপে পাশের একটি টিলায় নিয়ে গিয়ে হাত পা বেধে গলায় ছুরি ধরে আমাকে জাকির, এমরান,বাছেদ,বসু জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এসময় তারা আমাকে উলঙ্গ করে ছবি তুলে, তখন আমি তাদের কাছে জীবন ভিক্ষা চাইলে তারা বলে এ ঘটনা যদি কাউকে বলিস তাহলে তোর ছবি ফেইসবুকে ছেড়ে দেব। আমি তাদের না করলে তখন তারা আমার কাছে ১৫ হাজার টাকা দাবি করে। আমি মান ইজ্জতের ভয়ে টাকা দিতে রাজি হই এবং পরদিন তাদেরকে টাকা দিয়ে দেই কিন্ত তারা আমার কাছ থেকে টাকা নিয়ে আমার ছবি ফেজবুকে ছেড়ে দেয়। আমি এ ঘটনায় প্রশাসনের কাছে ন্যায় বিচার দাবি করছি।’
এব্যাপারে মাধবদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘এমন কোন অভিযোগে বিষয়ে আমার জানা নাই। তেমনটা হলে তো আমাকে জানানো হতো।’